আদম আঃ - /watch/QwtLXVvroMwrL
নূহ আঃ - /watch/YMNNRPfUDrcUN
ইদ্রিস আঃ - /watch/gVBZa2slJC1lZ
হুদ আঃ - /watch/YPxjiUlxs8Pxj
সালেহ আঃ - /watch/gHv-4XnLv-0L-
ইব্রাহীম আঃ - /watch/QzUuQZ7UNuCUu
লূত আঃ - /watch/k_XwV7XZuXSZw
ইসমাইল আঃ – /watch/4etiStzlns8li
ইসহাক আঃ – /watch/wg2R8YfHecWHR
ইয়াকুব আঃ - /watch/8FTWQYRaWm6aW
ইউসুফ আঃ - /watch/MWsetPu6zwL6e
আইযুব আঃ - /watch/okWkq6XGpwgGk
শোয়াইব আঃ - /watch/gjNochuo5JLoo
ফেরাউন ও মূসা আঃ - /watch/oAkMT0soQ3voM
বনি ইসরাইল ইহুদী - /watch/0h4dOr_7B-j7d
হারুন আঃ - /watch/AjFfhGP0TcR0f
খিজির আঃ - /watch/oG5xhGGakjpax
ইউশা আঃ – /watch/MiVp1ywduxMdp
ইউনুস আঃ - /watch/0M6WOnqJgPqJW
দাউদ আঃ - /watch/kZFdessrl80rd
সুলাইমান আঃ - /watch/05dwFC-7rke7w
হিযকীল আঃ - /watch/cBY8h7d6z8O68
ইলিয়াস আঃ - /watch/Q0Ul90wJaCPJl
আল ইয়াসা আঃ - /watch/w88wpIftTtAtw
যুল কিফল আঃ - /watch/w0s4ZvvrTpsr4
যাকারিয়া আঃ - /watch/AfRHDXU2QvJ2H
ইয়াহিয়া আঃ - /watch/Ap5tvBYg_9vgt
ঈসা আঃ - /watch/0ZiP9ufVj3NVP
হযরত ইসহাক আঃ ছিলেন হযরত ইবরাহীম (আঃ)-এর প্রথম স্ত্রী সারাহ-এর গর্ভজাত একমাত্র পুত্র। তিনি ছিলেন হযরত ইসমাঈল (আঃ)-এর চৌদ্দ বছরের ছোট। এই সময় মা সারাহ্-এর বয়স ছিল ৯০ বছর এবং ইবরাহীম আঃ এর বয়স ছিল ১০০ বছর। অতি বার্ধ্যক্যের হতাশ বয়সে বন্ধ্যা নারী সারাহ্-কে ইসহাক জন্মের সুসংবাদ নিয়ে ফেরেশতা আগমনের ঘটনা আমরা ইতিপূর্বে বিবৃত করেছি। পবিত্র কুরআনে আকর্ষণীয় ভঙ্গীতে এ বিষয়ে আলোচিত হয়েছে সূরা হূদ ৭১-৭৩ আয়াতে, হিজর ৫১-৫৬ আয়াতে এবং যারিয়াত ২৪-৩০ আয়াতে- যা আমরা ইবরাহীমের জীবনীতে বর্ণনা করেছি। আল্লাহ ইসমাঈল আঃ কে দিয়ে যেমন মক্কার জনপদকে তাওহীদের আলোকে উদ্ভাসিত করেছিলেন, তেমনি ইসহাক আঃ এর নবুঅত দান করে তার মাধ্যমে শাম-এর বিস্তীর্ণ এলাকা আবাদ করেছিলেন। হযরত ইবরাহীম (আঃ) স্বীয় জীবদ্দশায় পুত্র ইসহাক্বকে বিয়ে দিয়েছিলেন রাফক্বা বিনতে বাতওয়াঈল এর সাথে। কিন্তু তিনিও বন্ধ্যা ছিলেন। পরে ইসহাক আঃ এর খাছ দো‘আর বরকতে তিনি সন্তান লাভ করেন এবং তাঁর গর্ভে ঈছ ও ইয়াকূব নামে পরপর দুটি পুত্র সন্তান জন্ম লাভ করে। তার মধ্যে ইয়াকূব আঃ নবী হন। হযরত ইয়াকুব আঃ এর অপর নাম ছিল ইসরাইল যেটাকে কেন্দ্র করে বনী ইসরাইলের নামকরণ করা হয়েছে। পরে ইয়াকূবের বংশধর হিসাবে বনু ইস্রাঈলের হাযার হাযার নবী পৃথিবীকে তাওহীদের আলোকে আলোকিত করেন। কিন্তু ইহুদী নেতাদের হঠকারিতার কারণে তারা আল্লাহর গযবে পতিত হয় এবং অভিশপ্ত জাতি হিসাবে নিন্দিত হয়। যা ক্বিয়ামত পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে।
ইসহাক্ব (আঃ) ১৮০ বছর বয়স পান। তিনি কেনআনে মৃত্যুবরণ করেন এবং পুত্র ঈছ ও ইয়াকূবের মাধ্যমে হেবরনে পিতা ইবরাহীমের কবরের পাশে সমাহিত হন। স্থানটি এখন ‘আল-খালীল’ নামে পরিচিত’। উল্লেখ্য যে, হযরত ইসহাক্ব (আঃ) সম্পর্কে পবিত্র কুরআনের ১৪টি সূরায় ৩৪টি আয়াতে বর্ণিত হয়েছে
#হযরতইসহাকআঃএরজীবনী #নবীদেরজীবনী #হযরতইয়াকুবআঃএরজীবনী